নতুন মিটারের জন্য অনলাইনে আবেদন ২০২৪

বাংলাদেশে কয়েক ধরনের বিদ্যুৎ সংযোগ রয়েছে। তবে আপনি যে বিদ্যুৎ ব্যবহার করতে চান সে বিদ্যুতের ব্যবহারের পরিমাপ করার জন্য একটি মিটার প্রয়োজন হয়। নতুন বাড়ি ঘর তৈরির পর প্রয়োজন হয় একটি বিদ্যুতের মিটার। তবে চাইলেই নতুন মিটার পাওয়া যায় না, এবং দোকানে বিক্রি করা হয় না।

আপনাকে এই নতুন মিটারের জন্য অনলাইনে আবেদন অথবা আপনার নিক নিকটস্থ বিদ্যুৎ সমিতিতে উপস্থিত থাকতে হবে। তবে নতুন মিটার পেতে হলে আপনাকে অবশ্যই আবেদন করতে হবে। এ আবেদন প্রক্রিয়া আপনি আপনার মোবাইল অথবা যে কোন কম্পিউটার দিয়ে করতে পারবেন। তবে এই নতুন মিটারের জন্য আবেদন করতে হলে আপনাকে বেশ কিছু নিয়ম অনুসরণ করতে হবে।

নতুন মিটারের জন্য অনলাইনে আবেদন

বাংলাদেশের সকল জায়গায় বিদ্যুৎ পৌঁছে গিয়েছে। বর্তমান সময়ে বিদ্যুৎ ছাড়া প্রায় চলা অসম্ভব। এখন প্রাকৃতিক জীবনের প্রায় সকল ক্ষেত্রে এই বিদ্যুতের প্রয়োজন পড়ে। আপনার বাড়িতে যদি বিদ্যুৎ সংযোগ না থাকে। তাহলে একটি মিটার আবেদন করে বাড়িতে বিদ্যুৎ সংযোগ দিয়ে নিন।

তবে কিভাবে আপনি নতুন মিটার জন্য অনলাইনে আবেদন করবেন তার বিস্তারিত প্রক্রিয়া এখানে উল্লেখ করে আপনাদের জন্য দেওয়া হয়েছে। আর বিদ্যুৎ ব্যবহার করতে গেলে আপনি কি অবশ্যই একটি মিটারের প্রয়োজন পড়বে। মিটার ছাড়া বিদ্যুৎ ব্যবহার করে আপনাকে অনেক টাকার জরিমানা দিতে হতে পারে। তাই নতুন মিটারের জন্য আবেদন করুন। 

নতুন মিটারের জন্য অনলাইনে আবেদন করার নিয়ম

কয়েকটি ক্ষেত্রে নতুন মিটারের একজন আবেদন করতে হয়।  যেমন কেউ নতুন বাসা বাড়ি তৈরি করেছেন, অর্থাৎ নতুন বিদ্যুৎ সংযোগ নিতে চাচ্ছেন সে ক্ষেত্রে নতুন মিটারের জন্য আবেদন করতে হয়। আবার যাদের এই বিদ্যুৎ নষ্ট হয়ে গিয়েছে তাদের জন্য এই মিটারের জন্য আবেদন করতে হয়। আপনি এই আবেদন অনলাইনে গিয়ে করতে পারবেন।

অথবা তাদের নিজস্ব সমিতিতে উপস্থিত থেকে তাদের সাথে যোগাযোগ করে বাড়িতে নতুন মিটারের সংযোগ দিতে পারবেন। তবে নতুন মিটার সংযোগ দিতে বেশ কিছু নিয়ম মানতে হয়। এবং অনেক কাগজপত্রের প্রয়োজন হয় এবং শর্ত আপনাকে মানতে হয়। সেই শর্তগুলো এবং কাগজপত্রগুলোর তালিকা এই পোস্ট থেকে জানুন।

মিটারের আবেদন করতে কি কি লাগে

অনলাইনের মাধ্যমে মিটার জন্য আবেদন করতে হলে আপনাকে সেই বিদ্যুৎ সমিতির নিজস্ব অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হবে। তারপর আবেদনে ক্লিক করে আবেদন করতে হবে। তবে আবেদন করতে গেলে বিভিন্ন ডকুমেন্টের প্রয়োজন হয়।

  • আবেদনকারীর নাম ও সক্রিয় মোবাইল নম্বর।
  • যিনি আবেদন করছেন তার পরিচয় পত্র লাগবে।
  • সম্পূর্ণ নাম লাগবে
  • NID কার্ড বা জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর।
  • স্থায়ী ঠিকানা এবং সংযোগস্থলের ঠিকানা প্রদান করতে হবে।
  • সংযোগস্থলের জমির মালিকানা তথ্য, দাগ নং ও খতিয়ান নম্বর(প্রমাণ হিসেবে খারিজের/দলিলের স্ক্যান কপি সংযুক্ত করতে হবে)।
  • যে ট্রান্সফরমার হতে সংযোগ নিতে চান সেই ট্রান্সফরমারের আওতায় আপনার পার্শ্ববর্তী গ্রাহকের বই নং ও হিসাব নং সংগ্রহ করুন।
  • নিকটবতী সার্ভিস পোলের দূরত্ব ১৩০ ফুটের কম বেশি হয় কিনা মেপে নিন।
  • লাইট, ফ্যান, ফ্রিজ, টিভি ও বিভিন্ন ইলেকট্রনিক ডিভাইসের লোডের হিসাব অনুযায়ী সংযোগ ব্যবহার করা হবে। অর্থাৎ ব্যবহুত ডিভাইসের সংখ্যা ও কি পরিমান বিদ্যুৎ খরচ হবে তার হিসাব।
  • হাউজ ওয়্যারিং নিশ্চিত প্রমান করার জন্য, গ্রাউন্ড রডের ক্যাশ মেমোর ছবি বা স্ক্যান কপি। 

পল্লী বিদ্যুৎ মিটার আবেদন করার পদ্ধতি

যাদের এলাকায় পল্লী বিদ্যুতের সংযোগ করেছে তারা পল্লী বিদ্যুৎ সংযোগ নিতে পারেন। এ ক্ষেত্রেও আপনাকে আবেদন করতে হবে। তবে কিভাবে আবেদন করতে হবে এবং কি কি প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট লাগবে তার সব গুরুত্বপূর্ণ উল্লেখ করা হয়েছে। কিন্তু কিভাবে আবেদন করতে হবে তা ধাপে ধাপে নিচে উল্লেখ করেছি।

পল্লী বিদ্যুৎ মিটার আবেদনের শর্ত

কয়েকটি শর্ত রয়েছে আবেদনের ক্ষেত্রে। যদি সবগুলো শর্ত অনুযায়ী আপনি পল্লী বিদ্যুৎ মিটারের জন্য আবেদন করতে পারেন অথবা নতুন মিটারের জন্য আবেদন করতে পারেন। তাহলে মিটার আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে পারবেন। এবং আপনার বাড়িতে নতুন মিটার সংযোগ দিতে পারবেন।

  • যে ব্যক্তি আবেদন করবেন তার আবেদন করার সময় আবেদনকারীর ছবি, জাতীয় পরিচয় পত্র সংযুক্ত করতে হবে।
  • এবং যে ব্যক্তি বিদ্যুৎ সংযোগ নিবেন তার সংযোগ স্থলের মালিকানা প্রমানের জন্য জমির খারিজের/দলিলের স্ক্যান কপি সংযুক্ত করতে হবে।
  • সার্ভিস ড্রপের দুরত্ব (সংযোগস্থল হইতে সার্ভিস পোলের/খম্বার দুরত্ব)১৩০ ফুটের মধ্যে হতে হবে।
  • সঠিক ভাবে মেপে সার্ভিস ড্রপের দুরত্ব প্রদান করতে হবে। পোলের/খম্বার দুরত্ব সঠিক না হলে তারের দৈর্ঘ্য কম/বেশি হতে পারে। ভুল তথ্য দিলে পরবর্তীতে সংযোগ পেতে বিলম্ব হতে পারে।
  • আপনার বাড়িতে ব্যবহৃত সকল লোড ৮০ কিলোওয়াট এর বেশি হলে এইচটি সংযোগের নিয়মাবলী প্রযোজ্য হবে।
  • অনলাইনে সার্ভে করার পর প্রয়োজনীয় অর্থ (আবেদন ফি, মেম্বারশীপ ফি ও নিরাপত্তা জামানত) জমাদানসহ সকল নির্দেশনা এসএমএস এর মাধ্যমে জানানো হবে।
  • এবং আপনার আবেদন ফরমের লাল(*) চিহ্নিত ক্ষেত্রগুলো অবশ্যই অবশ্যই পূরন করতে হবে।
  • এবং যে ব্যক্তি এখানে আবেদন করবেন সেই ব্যক্তির নিজস্ব একটি সক্রিয় মোবাইল নম্বর দিতে হবে। 

পল্লী বিদ্যুৎ নতুন মিটারের জন্য আবেদন

অতএব এখন আপনাদেরকে জানিয়ে দিব পল্লী বিদ্যুৎ মিটারে আবেদন প্রক্রিয়াটি। কিভাবে আবেদন করা হয়েছে তার লিংকসহ পুরো প্রক্রিয়া এখানে উল্লেখ করা হয়েছে।

ধাপ০১- ওয়েবসাইটে প্রবেশ।

আপনার কাছে মোবাইল অথবা কম্পিউটার থাকলে সর্বপ্রথম আপনি এই http://www.rebpbs.com/ লিংকে প্রবেশ করবেন। প্রবেশ করার পর নিচে দেওয়া ছবিটির মত একটি দৃশ্য দেখতে পারবেন। এবং লাল চিহ্ন আকারে আবেদন লেখাটিতে ক্লিক করুন। অতঃপর ধাপটি অনুসরণ করুন।

ধাপ০২- বিদ্যুৎ অফিস,সংযোগ ও আবেদনকারীর তথ্য পূরণ।

প্রথম ধাপের লিংকে প্রবেশ করার পর, আবেদনে ক্লিক করবেন আবেদনের ক্লিক করার পর নিচে দেওয়া ছবিটির মতো একটি ডিসপ্লে আপনার সামনে প্রদর্শিত হবে। সেখানে লাল রংয়ের (*) চিহ্নিত তথ্যগুলো অবশ্যই পূরণ করতে হবে। সেখানে আপনাকে উল্লেখ করতে হবে সমিতির নাম, জোনাল অফিস, আপনার সংযোগের ট্যারিফ, আপনার নাম এখানে উল্লেখ করতে হবে।

এবং আপনার পিতার নাম দিতে হবে। আপনার মাতার নাম দিতে হবে। জন্ম তারিখ লিখতে হবে সঠিকভাবে। এবং সর্বশেষ জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর ইংরেজিতে অবশ্যই অবশ্যই লিখতে হবে। এবং আপনার জাতীয়তা সেখানে উল্লেখ করতে হবে। সর্বশেষ তৃতীয় ধাপ অনুসরণ করুন। অবলম্বন করলে অবশ্যই আপনার মিটারের জন্য আবেদন প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ হবে।

ধাপ০৩- স্থায়ী ঠিকানা ও প্রস্তাবিত সংযোগ স্থলের বিবরণ।

এই ধাপে প্রবেশ করার পর নিচের দেওয়া ছবিটির মতো একটি দৃশ্য দেখতে পারবেন। যেখানে উল্লেখিত ঠিকানা প্রদানের ক্ষেত্রে লাল রংয়ের (*) চিহ্নিত তথ্যগুলো অবশ্যই পূরণ করতে হবে। যেখানে আপনাকে আপনার স্থায়ী ঠিকানা উল্লেখ করতে হবে। এক্ষেত্রে আপনি আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র দিয়েছেন সেই জাতীয় পরিচয় পত্র অনুযায়ী সকল ঠিকানা এখানে উল্লেখ করুন।

এবং প্রস্তাবিত বিদ্যুৎ সংযোগস্থলে বিবরণ দিতে হবে। এক্ষেত্রেও প্রস্তাবিত বিদ্যুৎ সংস্থলে ঠিকানা, জেলা উপজেলা,গ্রাম, মহল্লা এবং মৌজা দিতে হবে। অর্থাৎ এক্ষেত্রে যে জায়গায় আপনার বিদ্যুৎ সংযোগ নিতে চান সেই জায়গার সংযোগ ঠিকানা আপনাকে উল্লেখ করতে হবে। 

ধাপ০৪- জিওগ্রাফিক, কানেকশন, লোড, চাহিদাকৃত লোডের তথ্য পূরণ।

এক্ষেত্রে আপনাকে কানেকশন লোড, জিওগ্রাফিক এবং চাহিদা এককৃত সকল তথ্য আপনাকে এখানে উল্লেখ করতে হবে। জিওগ্রাফিক তথ্যের ক্ষেত্রে কয়েকটি শর্ত রয়েছে।  যেমন এর মধ্যে উল্লেখিত একটি তথ্য হচ্ছে বা শর্ত হচ্ছে নিকটবর্তী সার্ভিস পোল হইতে সংযোগস্থলে দূরত্বের উপর নির্ভর করে তারের দৈর্ঘ্য নির্ধারিত হবে।

দূরত্ব বেশি হলে প্রয়োজনীয় নতুন খুঁটি নির্মাণ করতে হবে। অতএব পরের অংশে আপনার ব্যবহার করা বিভিন্ন লোক যেমন লাইট ফ্যান সহ ইত্যাদি ইলেকট্রনিক ডিভাইসের সংখ্যা নির্ধারণ করতে হবে। যদি প্রয়োজনীয় মনে হয়ে থাকে তাহলে শেষে বাড়ির লোকেশন এবং মন্তব্য লিখতে পারেন।

ধাপ০৫- প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস আপলোড ও সম্মতি প্রদান।

এটা আপনি দেখলেই বুঝতে পারবেন যে আপনাকে কোন কাগজপত্র সমূহ আপলোড বা এখানে প্রদান করতে হবে। এখানে আপনার ছবি আপলোড করতে হবে ব্রাউজ করে, এবং আপনার জাতীয় পরিচয় একটি ফটোকপি এপিট ওপিট করে ছবি উঠিয়ে উল্লেখ করতে হবে। এছাড়াও নিচে লক্ষ্য করে দেখতে পারবেন কয়েকটি পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির শর্ত রয়েছে।

আবেদনপত্র প্রিন্ট।

সর্বশেষ  আপনি যখন পাঁচ নম্বর ধাপে সংরক্ষন বাটনে ক্লিক করবেন ঠিক তখনই আপনাকে অতি গুরুত্বপূর্ণ ট্যাকিং নম্বর ও পিন নম্বর দিবে। সেই ট্যাকিং নম্বর এবং পিন নাম্বার অবশ্যই আপনার কাছে ভালোভাবে সংগ্রহ করে রাখবেন।

কেননা পরবর্তীতে যদি আপনার এই মিটার কোনদিন সমস্যা সৃষ্টি করে তাহলে সেই সংশোধন করতে পারবেন এ পিন নম্বর এবং ট্যাকিং নম্বর দিয়ে। অথবা কোন যদি আবেদন করতে চান এবং আপনার বর্তমান অবস্থা যদি সম্পর্কে দেখতে চান তাহলে এই ট্যাকিং নম্বর এবং পিন নাম্বারের অনেক প্রয়োজন হবে।

আবেদনের অবস্থা অনুসন্ধান

ইতিমধ্যে উপরে থেকে আপনি হয়তো আবেদন প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ জেনে নিয়েছেন। তবে আবেদন শেষে আপনাকে অবশ্যই আবেদনের অবস্থা জন্য হওয়া উচিত। আপনি চাইলে পরেও এই আবেদনে অবস্থায় এখান থেকে জানতে পারবেন। তবে আবেদনে অবস্থা অনুসন্ধান করতে হলে সবার আগে আপনাকে এই http://www.rebpbs.com/ লিংকে প্রবেশ করতে হবে।

অতএব উপরে দেওয়া লিংকে প্রবেশ করার পর “আবেদনের সর্বশেষ অবস্থা জানুন” এই অপশনটিতে আপনাকে অবশ্যই ক্লিক করতে হবে। তারপর আপনাকে একটি ট্যাকিং নাম্বার এবং পিন নাম্বার দিতে হবে। যেটা ৫ নাম্বার উপরে ধাপে উল্লেখ করা হয়েছে ট্যাকিং নম্বর এবং পিন নাম্বারে কতটা গুরুত্বপূর্ণ। তাই অবশ্যই এই ট্যাকিং নাম্বার এবং পিন নাম্বার খুব সাবধানতার শহীত সংগ্রহ করে রাখবেন। যাতে  আবেদনের পরবর্তীতে অবস্থা অনুসন্ধান সম্পর্কে জেনে রাখা যায়।

পল্লী বিদ্যুৎ মিটার আবেদন ফি কত

আপনি পল্লী বিদ্যুৎ আবেদনের ফি দুই ভাবে পরিশোধ করতে পারবেন। তাহলে প্রথম হচ্ছে সরাসরি সংশ্লিষ্ট বিদ্যুৎ অফিস বা নির্ধারিত ব্যাংকে পরিশোধ করার মাধ্যমে আর দ্বিতীয় হচ্ছে আপনার রকেট একাউন্টের মাধ্যমে। এছাড়াও এ পল্লী বিদ্যুৎ মিটারের আবেদন ফি আরো অন্যান্যভাবে আপনি পরিশোধ করতে পারবেন। যেমন আপনি এলাকার পল্লী বিদ্যুৎ অফিসে গিয়ে যোগাযোগ করে তাদের কাছ থেকে পল্লী বিদ্যুৎ মিটার আবেদন ফি প্রদান করতে পারবেন।

মিটার আবেদন ফি কত

এই পল্লী বিদ্যুৎ মিটারের আবেদন ফি মাত্র ১১৫ টাকা। আপনি এই ফি সরাসরি তাদের অফিসে গিয়ে যোগাযোগ করে দিতে পারবেন। নতুবা আপনি তাদের ব্যাংক অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে অথবা রকেট একাউন্টে সেই মিটারের আবেদন ফি পৌঁছে দিতে পারেন।

শেষ কথা

নতুন বিদ্যুৎ সংযোগ অর্থাৎ নতুন মিটারের জন্য অনলাইনে আবেদন করা যায়। কিভাবে অনলাইনে মাধ্যমে নতুন আবেদন করতে হয় তা ইতিমধ্যে এই প্রক্রিয়া আপনাদেরকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। তবে এই সকল প্রক্রিয়া নিজে না করতে পারলে অবশ্যই একজন অভিজ্ঞ এবং পরিচিত ব্যক্তির সাথে যোগাযোগ করুন। যারা এই বিষয়ে অভিজ্ঞ।

Bongo Tech
Bongo Tech
Articles: 62

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *