পহেলা বৈশাখ এর কবিতা ও ছন্দ ২০২৪

পহেলা বৈশাখ নিয়ে সবার মাঝে নানা আয়োজন লক্ষ্য করা যায়। পুরো বাংলাদেশব্যাপী আজকের এই পহেলা বৈশাখের দিনে বিভিন্ন আয়োজন নানা আনুষ্ঠানিকতার মাঝে পালিত হচ্ছে। বাংলাদেশ সহ ভারতের পশ্চিমবঙ্গে সকল বাংলা ভাষাভাষী লোকদের মাঝে আজকের এই পহেলা বৈশাখ অনেক বেশি আনন্দের এবং ঐতিহ্যপূর্ণ।

যারা এই পহেলা বৈশাখ কে নিয়ে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে বিভিন্ন ধরনের কবিতা ও ছন্দ আবৃত্তি করতে চান। তারা চাইলে এই পোস্ট সম্পূর্ণ পড়ে এখান থেকে পহেলা বৈশাখ এর কবিতা ও ছন্দ সংগ্রহ করতে পারেন। কেননা আমরা বিভিন্ন জায়গা থেকে যাচাই বাছাই করে আপনাদের জন্য সেরা কবিতা ও ছন্দ উপস্থাপন করেছি। চাইলে এখান থেকে পহেলা বৈশাখের কবিতা ও ছন্দ সংগ্রহ করে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে এসব কবিতা আবৃত্তি করতে পারবেন। অতঃপর সম্পূর্ণ পোস্ট পড়ে নিন। 

পহেলা বৈশাখ এর কবিতা

প্রাচীনকাল থেকেই এই পহেলা বৈশাখ কে নিয়ে নানা আয়োজন লক্ষ্য করা যায় সবার মাঝে। শুধু আয়োজন নয় সবার মাঝে আনন্দ-উল্লাস, দুঃখ-বেদনা সবকিছু লক্ষ্য করা যায়। প্রতিটা বাঙালি পহেলা বৈশাখের এই দিনটির জন্য পুরো একটি পাথর অপেক্ষা করে থাকেন। অন্যান্য দিন থেকে এই দিন অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ এবং ঐতিহ্যপূর্ণ। 

সকল বাঙালি,বাংলা ভাষাভাষী লোকেরা এই দিনটিতে পান্তা ভাত,বিভিন্ন শোভাযাত্রা,প্রিয় স্বজনদের মাঝে সোহার্যপূর্ণ ভালবাসা দিয়ে থাকে এই দিনটি সম্পূর্ণ করে থাকে। যারা পহেলা বৈশাখের কবিতা অনুসন্ধানে ব্যাকুল তারা অবশ্যই এই পোস্ট সম্পন্ন পড়ে নিবেন। এবং এখান থেকে বিভিন্ন ধরনের পহেলা বৈশাখের কবিতা পেয়ে যাবেন। অতঃপর সংগ্রহ করে নিন।

বর্ষবরণ
– এ কে দাস মৃদুল – হৃদয়ের অন্তরীক্ষে নৃত্যময়ী

বৈশাখ
এলো রে
ঝড়ো হাওয়া বয়ে
বৃক্ষের ডালে নব পল্লবে,
ঘরে ঘরে আনন্দ ধারা নিয়ে;
পুরাতন ধুয়ে মুছে বৈশাখ এলো রে।

জীর্ণতা
পিছু ফেলে
যা ছিলো অনাদরে
নতুন দিনের তরুণ আলোয়,
হাটে মাঠে সার্বজনীন বরেণ্য উৎসবে;
পান্তা ইলিশের সুবাসে বৈশাখ এলো রে।

আগামীর
চলার পথে
সুনিপুণ স্বপ্ন বুকে
হাজার বছরের ঐতিহ্য লালনে,
বাঙালির ঘরে ঘরে শান্তির বারতায়;
হালখাতার নববর্ষ বরণের বৈশাখ এলো রে।

আনন্দ
মেলার মিছিলে
বাঁশরীয়ার বাঁশির সুরে
মানব মানবীর নব উল্লাসে,
ঢোল ডুগডুগির বাউল সঙ্গীতের নৃত্যে;
মনুষ্যত্বের মিলন মেলার বৈশাখ এলো রে।

পহেলা বৈশাখের রোমান্টিক কবিতা

শুভ নববর্ষ বা পহেলা বৈশাখ অনেক বেশি আনন্দের এবং অনেক বেশি ঐতিহ্যপূর্ণ। সকল  স্তরের বাংলা ভাষাভাষী লোক এই দিনটিতে কোন দ্বিধাবোধ ছাড়া বিভিন্ন ভাবে আনন্দ উল্লাস করে থাকে। অনেকে আছেন যারা অনলাইনে এসে পহেলা বৈশাখের রোমান্টিক কবিতা অনুসন্ধান করে থাকেন। এখানে আমরা কিছু রোমান্টিক কবিতা তুলে ধরেছি।

যারা প্রিয়জনকে খুশি করতে এই পহেলা বৈশাখের দিনে রোমান্টিক কবিতা পাঠাতে চান বা প্রেরণ করতে চান। তাহলে নিচের দেওয়া কিছু রোমান্টিক কবিতা দেখে নিতে পারেন। পহেলা বৈশাখের রোমান্টিক কবিতা এগুলো নিয়ে দেওয়া হলো।

আজ বৃষ্টি ছুঁয়ে তুমিও শুনবে এসো
ঝড়ের মতো তুমিও গুনবে এসো আমার তোমাতে মেশার শ্বাস,প্রশ্বাস;
আমরা বৈশাখ ভালোবাসি
বৈশাখে ভালোবাসি,

বৈশাখী মেয়ে এলো আমাদের গাঁয়েতে
কপালের টিপপরা রংমাখা পায়েতে।
ধানকুলা হাতে তার বাজে ঢাক-ঢোলক
হাসি-খুশী মুখখানা দোলে নাকে নোলক।
বৈশাখী মেয়ে এলো মেলা বসে মাঠেতে
খোকাখুকুর মন নেই একা একা পাঠেতে।
বাড়ি বাড়ি গান গায় মাতে নববর্ষে—
বরণের ডালাখানি হাতে নিয়ে হর্ষে।
তাই দেখে বৈশাখী হাসে বড় মুচকি—
দই-চিড়ে-সন্দেশ আরো খায় ফুচকি।
সার্কাসের হাতি-ঘোড়া ভালুকের মায়াতে
একবছর থেকে যায় পল্লীর ছায়াতে।

বৈশাখী প্রেমের কবিতা

বাংলাদেশ ও ভারতের কিছু শহরে এই বৈশাখী মেলা বা বৈশাখীর প্রথম দিন ঘটা করে পালন করা হয়ে থাকে। এই দিন সরকারি ভাবে ছুটির ঘোষণা করে থাকে সকল স্তরের লোকদের জন্য। যাতে করে এই দিনটি সকলের খুব সহজে পরিবারের সাথে আনন্দ-উল্লাসে কাটিয়ে দিতে পারে। বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন অনুষ্ঠান লক্ষ্য করা যায়। যারা বৈশাখীর কবিতা, প্রেমের কবিতা, বৈশাখী নিয়ে রোমান্টিক কবিতা ইত্যাদি সবার মাঝে উপস্থাপন করতে চান। তারা চাইলে নিচের যে বৈশাখী প্রেমের কবিতা উল্লেখ করা হয়েছে সেগুলো থেকে সংগ্রহ করতে পারেন। 

এই বৈশাখে আমাদের সেই ভালোবাসা আবার এক হয়ে যাক
সেই সে বৈশাখের প্রথম প্রহরের দুটো প্রেম চাতকী মানুষের মতো
সেই বৈশাখের প্রতিটি প্রহরের জ্বলা নেভা অনুভূতির মতো
আমাদের ভালোবাসা ভালোবাসার আবেগ ফিরে পাক
এই বৈশাখী ঝড়ে আমাদের ভালোবাসা অমর হয়ে যাক।

পহেলা বৈশাখ এর ছন্দ

মনের ভাব প্রকাশ করার অন্যতম আরেকটি মাধ্যম হচ্ছে ছন্দ। আমরা বিভিন্নভাবে মনের ভাব প্রকাশ করতে পারি, কেউ কবিতার মাধ্যমে মনের কথা একে অপরকে বলে থাকি। আবার কেউ ছন্দের মাধ্যমে নিজের ভালোলাগা অন্যের কাছে প্রকাশ করে থাকি। অর্থাৎ আজকের এই পহেলা বৈশাখের আনন্দটা সবার মাঝে ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য যারা ছন্দ ব্যবহার করতে চান, তারা চাইলে এখান থেকে বিশেষ কিছু ছন্দ দেখে নিতে পারেন এবং সংগ্রহ করতে পারেন। নিম্নে কিছু পহেলা বৈশাখের ছন্দ উল্লেখ করা হলো।

বাজে ঢোল বাজে ঢাক
ঐ এলো বৈশাখ !!””
মেলা হবে খেলা হবে
হবে কবি গান,,,,

বৈশাখে বাঙালির নাচে মন প্রাণ !!””
মন নাচে প্রাণ নাচে
হাসে কবি গুরু
ঝড় এলে বুক কাঁপে
ভয়ে দুরু দুরু !!

পহেলা বৈশাখের কবিতা ২

বৈশাখ এলো ক্ষিপ্ত বেগে
সিঁদুর মেঘের গায়,,
বৈশাখ এলো উগ্রতা নিয়ে
কৃসনো মেঘের নায় !!””

বৈশাখ এলো কাল বৈশাখীর
হাওয়ায়-হাওয়ায় ধেয়ে,,
বৈশাখ এলো বাউলের বেশে
বৈশাখী গান গেয়ে !!””

উচ্ছ্বাসের এই দিনে নবীন
ছড়াও প্রেমের বার্তা ,,
তোমরা জাতির ধরবে হাল
আর হবে দেশের কর্তা !!””

শোষণ যুলুম রুখে দাড়াও
তাড়াও দুখের দিন ,,
সব বেদনা ভুলে বাজাও
হেথায় সুখের বীণ !!””

এদেশ আমার জন্মভূমি
এদেশ আমার প্রাণ ,,
কাঁদলে কেউ দুখে
পড়ে হৃদয় সুতোয় টান !!””

পুরোনো সব দুঃখ ভুলে
ফিরে এলো প্রহেলা বৈশাখ,,
সব ভেদাবেদ ভুলে বাজাও
ন্যায় শাসনের হর্ষ !!””

পহেলা বৈশাখের জীবনানন্দ দাশের কবিতা 

বাংলাদেশের সহ ভারতের বিভিন্ন জায়গায় নানা জ্ঞানী এবং গুণীজন রয়েছেন। যাদেরকে আমরা সম্মানের সহিত অনেকে চিনে থাকি। তারা এ পহেলা বৈশাখ কে নিয়ে অনেক নানা রচনা রচিত করেছেন। নানা কথা সবার মাঝে গেথে দিয়েছেন। তাদের এই কথাগুলো আমরা আমাদের মনের মাঝে গেথে নিয়েছি। ঠিক তেমনি পহেলা বৈশাখ কে নিয়ে জীবনানন্দ দাশের কিছু কবিতা রয়েছে যেগুলো সবার কাছে অনেক বেশি পছন্দের। 

যারা জীবনানন্দ দাশের পহেলা বৈশাখ নিয়ে কবিতা অনুসন্ধান করছেন। আমরা তাদের জন্য কিছু জীবনানন্দ দাশের পহেলা বৈশাখের কবিতা উল্লেখ করেছি। অতঃপর নিচের দেওয়া কবিতা গুলো দেখে নিন। 

বৈশাখের মাঠের ফাটলে
এখানে পৃথিবী অসমান।
আর কোনো প্রতিশ্রুতি নেই।
কেবল খড়ের স্তূপ পড়ে আছে দুই-তিন মাইল
তবু তা সোনার মতো নয়;
কেবল কাস্তের শব্দ পৃথিবীর কামানকে ভুলে
করুণ, নিরীহ, নিরাশ্রয়।

সুকুমার রায়ের পহেলা বৈশাখের কবিতা

সুকুমার রায় ছিলেন একজন বাঙালি শিশু সাহিত্যিক ও ভারতীয় সাহিত্যে “ননসেন্স ছড়া”র প্রবর্তক।তিনি ছিলেন একাধারে লেখক, ছড়াকার, শিশু সাহিত্যিক, প্রাবন্ধিক- নাট্যকার ও সম্পাদক ইত্যাদি। সে সাথে তিনি বাঙালির এ পহেলা বৈশাখ কে নিয়ে বিভিন্ন কবিতা উপস্থাপন করেছেন সবার মাঝে। যে কবিতাগুলো অনেকের পছন্দের তালিকায় রয়েছে। আর সেই সব রচিয়িত সুকুমার রায়ের পহেলা বৈশাখের কবিতা আমরা আপনাদের জন্য উপস্থাপন করছি। একটু নিচে প্রবেশ করে দেখেনি। 

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পহেলা বৈশাখের কবিতা

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ছিলেন একাধারে অগ্রণী বাঙালি কবি,উপন্যাসিক,,সংগীত স্রষ্টা ,ছোট গল্পকার, গীতিকার প্রাবন্ধিক ও নাট্যকার, দার্শনিক ও কন্ঠ শিল্পী। তিনি সকলের অনেক প্রিয় একজন কবি ছিলেন। বাঙ্গালীদের মনে অনেক বেশি জায়গা করে নিয়েছেন এই রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। তিনি পহেলা বৈশাখ কে নিয়ে অনেক সুন্দর সুন্দর কবিতা রচনা করে গেছেন। যেটা বর্তমানে অনেক বেশি সবার কাছে পছন্দের।

অনেকেই রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পহেলা বৈশাখের কবিতা অনুসন্ধান করে থাকেন। আমরা কিছু সুন্দর রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পহেলা বৈশাখের কবিতা এখানে উল্লেখ করেছি। যারা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পহেলা বৈশাখের কবিতা সংগ্রহ করতে চান। তারা নিচের দেওয়া কবিতা থেকে সংগ্রহ করে নিন।

বৈশাখ
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

হে ভৈরব, হে রুদ্র বৈশাখ!
ধুলায় ধূসর রুক্ষ উড্ডীন পিঙ্গল জটাজাল,
তপঃক্লিষ্ট তপ্ত তনু, মুখে তুলি বিষাণ ভয়াল
কারে দাও ডাক
হে ভৈরব, হে রুদ্র বৈশাখ!

ছায়ামূর্তি যত অনুচর
দগ্ধতাম্র দিগন্তের কোন্ ছিদ্র হতে ছুটে আসে!
কী ভীষ্ম অদৃশ্য নৃত্যে মাতি উঠে মধ্যাহ্ন-আকাশে
নিঃশব্দ প্রখর
ছায়ামূর্তি তব অনুচর!

মত্তশ্রমে শ্বসিছে হুতাশ।
রহি রহি দহি দহি উগ্রবেগে উঠিছে ঘুরিয়া,
আবর্তিয়া তৃণপর্ণ, ঘূর্ণচ্ছন্দে শূন্যে আলোড়িয়া
চূর্ণরেণুরাশ
মত্তশ্রমে শ্বসিছে হুতাশ।

দীপ্তচক্ষু হে শীর্ণ সন্ন্যাসী,
পদ্মাসনে বস আসি রক্তনেত্র তুলিয়া ললাটে,
শুষ্কজল নদীতীরে শস্যশূন্য তৃষাদীর্ণ মাঠে
উদাসী প্রবাসী—
দীপ্তচক্ষু হে শীর্ণ সন্ন্যাসী!

জ্বলিতেছে সম্মুখে তোমার
লোলুপ চিতাগ্নিশিখা, লেহি লেহি বিরাট অম্বর,
নিখিলের পরিত্যক্ত মৃতস্তূপ বিগত বৎসর
করি ভস্মসার।
চিতা জ্বলে সম্মুখে তোমার।

হে বৈরাগী, করো শান্তিপাঠ।
উদার উদাস কণ্ঠ যাক ছুটে দক্ষিণে ও বামে,
যাক নদী পার হয়ে, যাক চলি গ্রাম হতে গ্রামে,
পূর্ণ করি মাঠ।
হে বৈরাগী, করো শান্তিপাঠ।

সকরুণ তব মন্ত্রসাথে
মর্মভেদী যত দুঃখ বিস্তারিয়া যাক বিশ্ব- ’পরে,
ক্লান্ত কপোতের কণ্ঠে, ক্ষীণ জাহ্নবীর শ্রান্তস্বরে,
অশ্বত্থছায়াতে—
সকরুণ তব মন্ত্রসাথে।

দুঃখ সুখ আশা ও নৈরাশ
তোমার ফুৎকারলুব্ধ ধুলা-সম উড়ুক গগনে,
ভ’রে দিক নিকুঞ্জের স্খলিত ফুলের গন্ধসনে
আকুল আকাশ—
দুঃখ সুখ আশা ও নৈরাশ।

তোমার গেরুয়া বস্ত্রাঞ্চল
দাও পাতি নভস্তলে, বিশাল বৈরাগ্যে আবরিয়া
জরা মৃত্যু ক্ষুধা তৃষ্ণা, লক্ষকোটি নরনারী-হিয়া
চিন্তায় বিকল।
দাও পাতি গেরুয়া অঞ্চল।

ছাড়ো ডাক, হে রুদ্র বৈশাখ!
ভাঙিয়া মধ্যাহ্নতন্দ্রা জাগি উঠি বাহিরিব দ্বারে,
চেয়ে রব প্রাণীশূন্য দগ্ধতৃণ দিগন্তের পারে
নিস্তব্ধ নির্বাক।
হে ভৈরব, হে রুদ্র বৈশাখ!

শেষ কথা

পহেলা বৈশাখ সবার কাছে অনেক বেশি আনন্দের।  সকল স্তরের লোক এই দিনটিতে অনেক বেশি আনন্দ করে থাকে। ইতিমধ্যে আমরা আলোচনা করেছি পহেলা বৈশাখ এর কবিতা ও ছন্দ পাশাপাশি বিভিন্ন বিখ্যাত কবির রচিয়িত পহেলা বৈশাখ নিয়ে কবিতা এ পোস্টের মাধ্যমে উপস্থাপন করেছি। অতএব সম্পূর্ণ পোস্ট করুন এবং এ পোস্ট অন্যান্য ব্যক্তিদের মাঝে শেয়ার করে জানিয়ে দিন। ধন্যবাদ 

বাংলা টেক
বাংলা টেক
Articles: 25

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *